বধ্যভূমি ( আক্কেলপুর)
১৯৭১ সালের স্বাধীনতা যুদ্ধে আক্কেলপুর উপজেলার মানুষেরও বিরাট অবদান রয়েছে। আক্কেলপুর থেকে ৩৮৫ জন মুক্তিযোদ্ধা স্বাধীনতা যুদ্ধে সরাসরি অংশ নিয়েছিল। এখানকার অনেক মানুষ স্বাধীনতা যুদ্ধে শহীদ হয়েছেন। এদের অনেকের নাম জানলেও সবার নাম এখনো অজানা। আক্কেলপুরের অনেক মানুষই হয়তো এ ব্যাপারে জানেন না, আর নতুন প্রজন্মের কাছে তো আরও অজানা।
লোকমুখে শোনা যায় এখানে নাকি সে সময় ট্রেন থামিয়ে রাজাকারেরা লুটপাট করে যুবকদের ধরে এনে এখানে জবাই করে, গুলি করে বিভিন্ন ভাবে হত্যা করে পুঁতে রেখেছিল। এদের মধ্য ২২ জন মুক্তিযোদ্ধাও ছিল। আক্কেলপুর ফিলিং ষ্টেশনের সামনে একটি গণকবর আছে।
১৯৯৬ সালে আক্কেলপুর উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা মুক্তিযোদ্ধা নূর হোসেন তালুকদার এই গণকবরের উপর একটি স্মৃতিসৌধ নির্মান করেন।
লোকমুখে শোনা যায় এখানে নাকি সে সময় ট্রেন থামিয়ে রাজাকারেরা লুটপাট করে যুবকদের ধরে এনে এখানে জবাই করে, গুলি করে বিভিন্ন ভাবে হত্যা করে পুঁতে রেখেছিল। এদের মধ্য ২২ জন মুক্তিযোদ্ধাও ছিল। আক্কেলপুর ফিলিং ষ্টেশনের সামনে একটি গণকবর আছে।
১৯৯৬ সালে আক্কেলপুর উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা মুক্তিযোদ্ধা নূর হোসেন তালুকদার এই গণকবরের উপর একটি স্মৃতিসৌধ নির্মান করেন।
তিনজন বীর মুক্তিযোদ্ধা ও ছয়জন গাড়োয়ান সহ এই গণকবরে শায়িত আছেন নাম না জানা অনেকে। তবে যাদের নাম জানা যায় তারা হলেন.......
১) মোঃ সাবের জোয়ারদার
২) মোঃ তোফাজ্জল হোসেন
৩) মোঃ নবির উদ্দিন
৪) ডাঃ মোঃ বুমচান
৫) মোঃ মোকলেছ
৬) আছের প্রাং
৭) নজের প্রাং
৮) নছির প্রাং
১) মোঃ সাবের জোয়ারদার
২) মোঃ তোফাজ্জল হোসেন
৩) মোঃ নবির উদ্দিন
৪) ডাঃ মোঃ বুমচান
৫) মোঃ মোকলেছ
৬) আছের প্রাং
৭) নজের প্রাং
৮) নছির প্রাং
বিঃদ্রঃ ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর জয়পুরহাট শত্রুমুক্ত হয়। কিন্তু আক্কেলপুর শত্রুমুক্ত হয় ১ দিন আগেই (১৩ ডিসেম্বর)।
(Collected)
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন